৭১সংবাদ অনলাইন ডেস্ক: গতরাত ১১টার দিকে চট্টগ্রাম নগরে বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হয়েছে।সোমবার (১৬ই মে) রাত ১১টার দিকে বৃষ্টি শুরু হয়। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এটা স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের অংশ। রোববার আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় মোখার সঙ্গে এর সংশ্লিষ্টতা নেই।
এদিকে বৃষ্টিতে নগরের কাপাসগোলা, প্রবর্তক মোড়, মুরাদপুর, হালিশহর, চান্দগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, বহুদিন এই মাত্রায় বৃষ্টি না হওয়ায় নালা–নর্দমায় আবর্জনা জমে যাওয়া পানি নামতে পারেনি। তাই এই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে বৃষ্টিতে নগরের কাপাসগোলা, প্রবর্তক মোড়, মুরাদপুর, হালিশহর, চান্দগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, বহুদিন এই মাত্রায় বৃষ্টি না হওয়ায় নালা–নর্দমায় আবর্জনা জমে যাওয়া পানি নামতে পারেনি। তাই এই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
এর আগে রোববার চট্টগ্রাম ও সিলেটে ভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কবার্তা দেওয়া হয়। পরে সোমবার সকালে তা তুলে নেওয়া হয়। আবহাওয়া দপ্তরের চট্টগ্রাম কার্যালয়ের সহকারী আবহাওয়াবিদ উজ্জ্বল কান্তি পাল জানান, এখন যে বৃষ্টি তা কালবৈশাখী বা স্বাভাবিক সময়ের বৃষ্টি।এর সঙ্গে মোখার সম্পর্ক নেই। মোখার কারণে ভারী বৃষ্টির যে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছিল, তা আগেই তুলে নেওয়া হয়েছে। একই ভাষ্য পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসেরও।
ঘূর্ণিঝড় মোখা রোববার বাংলাদেশ উপকূল পেরিয়ে মূল আঘাত হানে মিয়ানমারে। মোখা বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ওপর দিয়ে গেছে। সেন্ট মার্টিনে রোববার দুপুর ১২টা থেকে বেলা ৩টার মধ্যে মোখার কেন্দ্র অতিক্রম করে। এতে সেন্ট মার্টিন ছাড়াও কক্সবাজারের টেকনাফও ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়।